
ভোটের লগন শেষ। এখন শুধু হিসেব নেওয়ার পালা। না, কড়ায়গণ্ডায় বা ইঞ্চিতে মাপা হিসেব নয়। এ হিসেব অঙ্ক মেলাবার। ভোটের অঙ্ক। কে জিতবেন? কে হারবেন? কে কত মার্জিন পাবেন? এসবেরই চুলচেরা হিসেব কষছেন সবাই। কারও হিসেব মিলছে, কারও মিলছে না। কেউ আবার জোর করেই মেলাতে চাইছেন নিজের কষা হিসেব। নেতা থেকে জনতা – অঙ্কটা সবার আলাদা। কিন্তু সূত্র বা ফর্মূলাটা এক — “ধরি এক্স… “। কিন্ত এভাবে গরু-মহিষের অঙ্ক মিলতে পারে। ভোটের অঙ্ক কি মিলবে? তবু চায়ের দোকান থেকে চৌমাথার মোড়, বাস থেকে ট্রেন, ট্রেন থেকে ট্রেকার সর্বত্র চলছে এই চর্বিত চর্বন। কেউ বলছেন, উত্তর দিনাজপুরে এবার ৯ এ ৯। এই দাবি জোটপন্থীদের। আবার জোড়াফুলদের দাবি, অন্তত ৪ টি আসন তারা পাচ্ছেই।
কেউ নিশ্চিন্ত হতে পারছেন না, কিন্তু গলা বাজিয়ে ‘জিতছি’ বলতেও পিছু হটছেন না নেতা, কর্মী মায় প্রার্থীরাও। সন্দেহ নেই, ১৯ মে পর্যন্ত এই ভোট-কীর্ত্তণ চলবে। সেদিন দুপুরের পরই স্পষ্ট হবে কার হিসেব মিলল আর কার মিলল না।