লাইফ স্টাইল

মেদ ঝড়াতে এক্সারসাইজের আগেই এক কাপ কড়া কফি! জানুন বিশদে।

কফি খান তবে মাত্রা ছাড়িয়ে নয় ৷ শরীরের পক্ষে কফি ভালো। ক্যাফেইনের যেমন অনেক উপকারিতা রয়েছে, তেমন খালি পেটে কফি শরীরের পক্ষে মারাত্মক ক্ষতিকারক। আর তা যদি হয় ব্ল্যাক কফি, তাহলে ক্ষতির পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে কয়েক গুন।

 

Bengal Live বর্তমানে ওজন কম করার জন্য প্রায় প্রত্যেকেই সবরকম চেষ্টা করতে রাজি। জিমে যাওয়া আর ঘাম ঝরানো, ডায়েট মেনে খাবার খাওয়া সবটাই শরীরে জমে থাকা বাড়তি মেদ ঝড়ানোর জন্য। তবে সেই সঙ্গে আপনার রোজকার অভ্যাসে যোগ করুন এক কাপ কড়া কফি। সাম্প্রতিক গবেষণায় জানা গিয়েছে, অ্যারোবিক এক্সারসাইজ করার আগে এক কাপ কড়া কফি কমিয়ে দিতে সাহায্য করবে শরীরের বাড়তি মেদকে।

রেস্তোরাঁর স্বাদে হট চকলেট এবার বানিয়ে নিন বাড়িতেই, জানুন রেসিপি।

গবেষকদের মতে, অ্যারোবিক এক্সারসাইজ শুরু করার ঠিক ৩০ মিনিট আগে শরীরে ক্যাফেইন প্রবেশ করলে সেটা এক্সারসাইজ করার সময়ে মেদ গলিয়ে দেবার মাত্রা সর্বাধিক করে দেয়। এক্সারসাইজের আগে ৩ মিলিগ্রাম/ প্রতি কিলোগ্রাম ক্যাফেইন হল একটি কড়া কফির সমান। তাই এক্সারসাইজ করার আগে এই কড়া কফি পান করলে মেদ কম হবে বলে গবেষকদের দাবি।

কফিতে যে সব অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট আছে, বিশেষ করে পলিফেনল, তার প্রভাবে কমে শরীরে প্রদাহের প্রবণতা ও বিভিন্ন রোগের আশঙ্কা৷ কাজেই দিনে ৩–৪ কাপ কফি খেলে ডায়াবেটিস, লিভার ক্যানসার ও পার্কিনসন ডিজিজের মতো রোগের আশঙ্কা খানিকটা কমে ৷ শরীরের বয়সের প্রভাব পড়ে অনেক ধীরে৷ কমে বাড়তি ওজন।

সফল মা-বাবা হতে চান ? মাত্র এই কয়েকটি আচরণ করুন সন্তানের সঙ্গে

কফি খান তবে মাত্রা ছাড়িয়ে নয় ৷ শরীরের পক্ষে কফি ভালো। ক্যাফেইনের যেমন অনেক উপকারিতা রয়েছে, তেমন খালি পেটে কফি শরীরের পক্ষে মারাত্মক ক্ষতিকারক। আর তা যদি হয় ব্ল্যাক কফি, তাহলে ক্ষতির পরিমাণ বেড়ে যেতে পারে কয়েক গুন।

অতিরিক্ত পরিমাণে কফি পান করলে অনিদ্রা, মাথাব্যথা, গ্যাস – অম্বল, উদ্বেগ, রক্তচাপ বাড়ার সমস্যা আসতে পারে ৷ অবসাদ, হাড় ভঙ্গুর হয়ে যাওয়া, খিটখিটে মেজাজ এর মতো সমস্যাও হতে পারে৷ কমে যেতে পারে পর্যাপ্ত ঘুমের পরিমাণ। ঘুম থেকে উঠে সরাসরি কফি পান করলে বাড়ে কোলেস্টেরলের মাত্রা। এছাড়াও শরীরে বাড়তে পারে অপকারী হরমোনের পরিমাণ ৷ ফলে তার হাত ধরে বাড়ে দেহের ওজনও। তাই শরীরের যত্নে পরিমাণ বুঝে পান করুন কফি।

কতটা ছুঁলে যৌনতা ? বোম্বে হাইকোর্টের রায়ের পরে উঠছে এই প্রশ্ন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button