পোর্টজিন
প্রবীর কুমার সাহা-এর লেখা “কৃষ্ণ কলি”
Bengal Live পোর্টজিনঃ পোর্টজিন কি? পোর্টজিন একটি অনলাইন ম্যাগাজিন। প্রতি সপ্তাহের রবিবার এটি বেঙ্গল লাইভের (bengallive.in) এর পোর্টজিন বিভাগ থেকে প্রকাশিত হয়।
সমস্ত ব্রহ্মাণ্ডের আধার কৃষ্ঞতে বিলীন হয়। আবার কৃষ্ণ ই আঁধার হতে আলোর বিচ্ছুরন ঘটিয়ে নতুন রূপে জগতের সৃষ্টি করে। এই আঁধার, কালো বা কৃষ্ণ যাই বলি না কেন, কবি ও দার্শনিকরা তাদের সৃষ্টিতে মান্যতা দিয়ে এসেছেন বহু বছর আগে থেকেই। তাই কবিগুরু তার কৃষ্ণকলির চোখে আত্মস্থ হয়ে উপলব্ধি করেছিলেন সমস্ত ব্রহ্মাণ্ড কিভাবে বিলীন হয়, অন্তরাত্মার সাথে। আসলে কালো মেয়ের চোখ আমরা তেমন ভাবে অন্তর দিয়ে উপলব্ধি করি না। তাই কৃষ্ণের স্বরূপ সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে চলে যায়।
মহাকাশ বিজ্ঞানীরা বহুদিন ধরেই এই সুত্রের সন্ধান করে চলেছেন যা কিনা ব্ল্যাকহোল তত্ব বা কৃষ্ঞগহ্বর নামে আমরা জানি। সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় বহু প্রযুক্তি ওনারা প্রয়োগ করেছেন কিন্তু সফল হন নি। আসলে এই ব্রহ্মাণ্ডের সৃষ্টিকে ওনারা পদার্থ হিসেবে ভেবে নিয়েছেন। পরমাত্মা রূপে ভাবতে চান নি। যা কিনা কবি দার্শনিকগণ অনেক কাল আগেই তার উপলব্ধি করেছিলেন। তাই অন্তরাত্মাকে পরমাত্মার সাথে সেতু বন্ধন করতে জগতকে ভালোবাসুন, আর যাকে ভলোবাসেন বা শ্রদ্ধা করেন তাকেই ইষ্ট দেবতা ভেবে চিন্তন করুন, জীবনের মানে বুঝবেন এবং কৃষ্ণকে উপলব্ধি করতে পারবেন। নইলে কৃষ্ণ মৃন্ময় রূপে বা পদার্থ হিসাবে পরিগণিত হবে।।
কীভাবে লেখা পাঠাবেন?
নীচে উল্লিখিত হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বার কিংবা ইমেল আইডিতে লেখা পাঠাতে পারবেন।
হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বার~ 9635459953
ইমেল আইডি~ bengalliveportzine@gmail.com
লেখার সঙ্গে নিজের নাম, ঠিকানা, মোবাইল নম্বর এবং একটি ছবি পাঠানো আবশ্যক।
ভ্রমণ কাহিনীর সঙ্গে নিজের তোলা দুটো ছবি পাঠাতে হবে।