রাজ্য

রায়গঞ্জে পরিযায়ী শ্রমিকের হাতে তৈরি পুতুল মন কেড়েছে কোচবিহারের

দিল্লি ফেরৎ পরিযায়ী শ্রমিকের হাতে বানানো রঙিন পুতুল সাড়া ফেলছে উত্তরবঙ্গ জুড়ে। বাহারি পুতুলে মজেছে ছোটরা।

 

Bengal Live কোচবিহারঃ পুতুল নেবে গো… পুতুল… লাল-নীল-হলুদ-সবুজ নানা রঙের জামা গায়ে পুতুল বিকোচ্ছে কোচবিহার শহরে। দিল্লি ফেরত পরিযায়ী শ্রমিকের হাতে বানানো এই পুতুলগুলি নজর কাড়ছে শহরে। রায়গঞ্জ থেকে কোচবিহার– বাহারি রঙের এই পুতুলে মজেছে ছোটরা। আকর্ষণ করছে বড়দেরও। লকডাউন ও করোনার জেরে পেশা বদলেছেন অনেক পরিযায়ী শ্রমিক। স্বভূমে ফিরে বেঁচে থাকাই এখন তাঁদের কাছে বড় চ্যালেঞ্জ৷ দুবেলা খাবারের সংস্থানে তাই নিজেদের মতো করে হাতের কাজেই ভরসা রেখছেন চন্দন সরকার ও তাঁর ভাই।

এত জাল মদ যাচ্ছে কোথায় ? কারখানার হদিস ডালখোলায়, উদ্ধার প্রচুর ভেজাল মদ

লকডাউনে দিল্লি থেকে রায়গঞ্জে ফিরেছেন পরিযায়ী শ্রমিক চন্দন সরকারও। দিন গুজরানের জন্য আপাতত বেছে নিয়েছেন পুতুল বিক্রি। রায়গঞ্জ শহরের বিভিন্ন জায়গাতেই রাস্তার পাশে পুতুল বিক্রি করতে দেখা গিয়েছে চন্দন সরকার ও তাঁর ভাইকে। এবার রায়গঞ্জ ছাড়িয়ে কোচবিহারে গিয়েছেন তিনি। কেমন এই পুতুল ? রংবেরঙের জামা তাদের গায়ে। মাথায় তাদের রঙিন টুপি। শহরের ফুটপাতে এখন এই পুতুল নিয়ে পসরা সাজিয়ে বসেছেন পরিযায়ী শ্রমিকরা। তবে করোনা পরিস্থিতির প্রকোপ তাদের পিছু ছাড়েনি৷ তাই শহরের ফুটপাতে পুতুল বিক্রি করতে বসলেও এই পরিস্থিতিতে ক্রেতাদের তেমন ভিড় নেই। তবে রংবেরঙ এর পুতুল দেখে ভিড় করছেন অনেকেই।

আলিপুরদুয়ারে শহীদ জওয়ানের পরিবারের হাতে ১১ লক্ষের চেক দিলেন রাজ্যপাল

পুতুল কিনতে এসে শহরের বাসিন্দা রবি গুছাইত জানিয়েছেন, পুতুলগুলি খুব নজর কাড়ছে৷ পুতুল বিক্রেতা
চন্দন সরকার জানিয়েছেন, রায়গঞ্জে বানানো হচ্ছে পুতুলগুলি। তা বিক্রি করা হচ্ছে কোচবিহারে এনে। লকডাউনের মধ্যে দিল্লি থেকে ফিরেছিলেন। এখন সংসার চালাতে এই পরিস্থিতিতে পুতুল বিক্রির পেশা বেছে নিয়েছেন তিনি ও তাঁর পরিবার।

Related News

Back to top button