
যে অলৌকিক প্রজাপতি থুতনিকে অলংকৃত করেছ তাকে ইর্ষা করি।
যে দর্জী শাল্মমী বৃক্ষের পাতা সেলাই শেষে তৃষ্ণার্ত
সে কবি না হয়ে পারেনা।
যুদ্ধের সেই সব সাবমেরিন ও তার ক্যাপ্টেন
তার প্রেমিকা নাম জলমন্ডল
তাকে আজ বাশদ্রোনীর স্টপেজে দাঁড়িয়ে থাকতে
দেখেছি।
মহেঞ্জোদারোর গুপ্তকক্ষের
ঠিকুজী বিষারদের ঠিকানা কে জানালো
তাকে হিংসে করি।
অন্ধ আর ধর্মপাঠের মধ্যে যে সেতু
সমস্ত অনাঘ্রাতা অক্ষর তার বান্ধব ।
তার বিচিত্র হরফ পাখিরা উড়তে শুরু করলে
নগরের সমস্ত ট্রাম ড্রাইভার থেমে যাবে
কোন সিগনাল ছাড়াই।
এই ফাঁকে কখন জীবনানন্দ সাধনাকে লাইন পার করিয়ে দিলেন কে বলে দেবে।
Back to top button