রায়গঞ্জ

শুধুই শৌখিনতা, রায়গঞ্জে নির্দল প্রার্থী ৭০০ কোটির বিনয়

নির্বাচনে লড়াই করাটাই তাঁর কাছে শৌখিনতা। সেই শখ থেকেই দীর্ঘ কয়েকদশক থেকে একের পর এক নির্বাচনে লড়াই করে চলেছেন বিনয় কুমার দাস।

করোনার টীকা নেবার পর ভুল করেও Painkiller নেবেন না, নিলে হতে পারে ভয়ঙ্কর বিপদ!

Bengal Live রায়গঞ্জঃ নির্বাচনে লড়াই করাটাই তাঁর কাছে শৌখিনতা। সেই শখ থেকেই দীর্ঘ কয়েকদশক থেকে একের পর এক নির্বাচনে লড়াই করে চলেছেন বিনয় কুমার দাস। তবে নির্বাচনে দাঁড়ালেও নিজের জন্য ভোট ভিক্ষা করেন না এই নির্দল প্রার্থী। বরং যোগ্য রাজনৈতিক প্রার্থীকে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।

মালদহের গনিখান চৌধুরী থেকে শুরু প্রিয়রঞ্জন দাসমুন্সী, দীপা দাসমুন্সী এমনকি বর্তমান কেন্দ্রীয় মন্ত্রী দেবশ্রী চৌধুরীর বিরুদ্ধেও নির্বাচনে লড়াই করেছেন নির্দল প্রার্থী হয়ে। তবে প্রশ্নটা হলো বিনয় কুমার দাস কে? কী তাঁর পরিচয়। বিনয় বাবু জানিয়েছেন, তিনি মূলত হরিয়ানার বাসিন্দা। তিনি উত্তর দিনাজপুর জেলা শাসকের দপ্তরে ক্লারিকাল পোস্টে কর্মরত ছিলেন। রায়গঞ্জ, করণদিঘি, জলপাইগুড়ি, মালদায় রয়েছে তাঁর বাড়ি রয়েছে। সম্পত্তির পরিমাণও নজরকাড়া। মনোনয়ন পত্রে দাখিল করা সম্পত্তির পরিমাণ প্রায় ৬৯৪ কোটি টাকা। তবে পুরোটাই পৈত্রিক সম্পত্তি বলে জানিয়েছেন তিনি।

গরমে বানিয়ে ফেলুন মন পসন্দের মালাই কুলফি। জেনে নিন পদ্ধতি।

বিনয় বাবু জানান ভোটে দাঁড়াই এটা আমার শৌখিনতা। তবে আমি সাধারণ মানুষের কাছে নিজের জন্য ভোট চাইনা, মানুষকে বলি যোগ্যতম প্রার্থীকেই ভোট দিতে। এবারও করণদিঘি ও রায়গঞ্জ থেকে প্রার্থী হচ্ছেন বলে জানিয়েছেন বিনয় দাস।
তিনি বলেন, যাঁরা রায়গঞ্জ বিধানসভা কেন্দ্র থেকে এবার প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন তাঁদের মধ্যে তার মতে যোগ্যতম প্রার্থী হলেন কংগ্রেসের মোহিত সেনগুপ্ত। আবার করণদিঘি বিধানসভা আসনে লড়াকু যুব তৃণমূল নেতা গৌতম পালকে ভোট দেওয়ার কথা বলছেন। তিনি বলেন তার পরিবারে কেউ নেই, না আছে বউ না আছে ছেলেমেয়ে। তাই শৌখিনতা ও মানুষের সাথে যোগাযোগ স্থাপনের উদ্দেশ্য নিয়েই নির্বাচনে নির্দল প্রার্থী হয়ে লড়াই করেন তিনি। তবে কোনও প্রচার করেন না।

গরমে বানিয়ে ফেলুন মন পসন্দের মালাই কুলফি। জেনে নিন পদ্ধতি।

Related News

Back to top button